এনডোমেট্রিওসিস থেকে ক্যানসারের ভয়!

ব্যথা আর শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ার বাইরে ১৫ শতাংশ মহিলা এই সমস্যায়। বিশেষত যারা অবিবাহিত তারা। রক্তপাত যেন নারীর গা সওয়া হয়ে। ভোগেন। ইউটেরাসের ভেতরের। অবশ্যই দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যান – গেছে। সেখানে ছোটোখাটো ব্যথা, লাইনিং প্রতিমাসে ফ্যালোপিয়ন টিউব কারণ এমন কোন এক অকারণ বিপত্তিকে অনেকে পাত্তাই দিতে চান দিয়ে তলপেটের ভিতরে পড়াই হচ্ছে ব্লিডিং হয়তো চিনিয়ে দেবে আপনার না। নদীমাত্ৰীক বাংলাদেশে যেখানে এনডোমেট্রিওসিস। ইউটেরাসের সম্ভাব্য ইনফার্টিলিটিকে। যা আপনার নারীকে সর্বংসহা হওয়ার সহবৎ দেওয়ালে বা কখনও ইউটেরাইন ভবিষ্যৎ দাম্পত্যে ঘনিয়ে আনতে শেখানো হয় সেখানে ব্যথা, শারীরিক ক্যাভিটির মধ্যে যদি বিনাইন টিউমার পারে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ। ফলে কষ্টকে অবহেলা করার প্রবনতা বেশ। হয় তখন তাকে ফাইব্রয়েড বলে। গোড়াতেই তা প্রকাশ পেলে। স্বাভাবিক। প্রতি মাসের নিয়মিত যদিও বিনাইন বলে এই টিউমারে | মোকাবিলা করা সহজ হয়। মেনস্ট্রয়েশনের ব্যথা আর ব্লিডিং এর। ক্যানসারের তেমন কোন আশঙ্কা
এনডোমেট্রিওসিসকে ক্রমাগত মতই স্বাভাবিক বলেই ধরে নেন সব | নেই। তবুও ফাইব্রয়েড থাকলে। অবহেলা করে যেতে থাকলে ধরনের ব্যথাকেই। কিন্তু সব ব্যথা বা এমব্রায়ো ইমপ্লান্টেশন বাধাপ্রাপ্ত হয়। ক্যানসারের বিপদ হানা দিতে পারে। অস্বাভাবিক রক্তপাত একেবারেই ফাইব্রয়েড হলে হেভি মেনস্ট্রয়াল যাকে এনডোমেট্রিয়াল ক্যানসার নামে স্বাভাবিক নয়। নারী জীবনের বিভিন্ন ব্লিডিং হতে পারে।
চিকিৎসা বিজ্ঞানে অভিহিত করা হয়। পর্বে অ্যাবনর্মাল ব্লিডিং তার সঙ্গে | এই ক্ষেত্রে হরমোন চিকিৎসা বা এছাড়া ইউটেরাসে টিউমার,চকোলেট পেলভিক পেইন হয়ে থাকে। কিন্তু ল্যাপারোস্কোপি কিংবা লেসার প্রয়োগ। সিস্ট হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। শুধু অহেতুক হেভি ফ্লো, থামতে না চাওয়া করে সুরাহা মেলে। নইলে কিন্তু জরায়ু তাই নয় এই টিউমার ম্যালিগন্যান্টও। ব্লিডিং মোটেও সুস্বাস্থ্যের লক্ষণ নয়। ও দুটি ডিম্বাশয় বাদ দিতে হতে পারে। হতে পারে। ফল শুধু বন্ধ্যাত্ব নয় এর সঙ্গে জুড়ে যায় তলপেটে অসহ্য। | কিশোরী থেকে যুবতী হয়ে ওঠার । জীবন সংশয়ও। সাধারণত ব্যথা। তাই কখনই ব্যথাকে অবহেলা পথে অনেকেই এই রকম অযাচিত এনডোমেট্রিওসিস হলে যে ধরনের করে এড়িয়ে যাওয়া ঠিক না। কারণ সব। রক্তপাতের অভিযােগ করেন।
লক্ষণ উঠে আসে চকোলেট সিস্ট সময় রুটিন শারীর বৃত্তিয় পরিবর্তন। পরিসংখ্যান বলছে আমাদের দেশে। হলে অনেকটা সেই রকমই যেমন মেনস্ট্রয়াল সাইকেল বা।
অনুঢ়া কন্যাদের প্রায় ১০ থেকে ১২ ধরন-ধারণ প্রকাশ পায়। তাও ওভুলেশনের মতো পরিস্থিতির জন্যই। শতাংশ একধরনের ওভারিয়ান সিস্ট বা মেনস্ট্রয়েশন না থাকলে আচমকা ব্যথা হয় না। নানা বড় জটিলতারও। এনডোমেট্রিয়োমাতে আক্রান্ত হচ্ছেন। রক্তপাত যদি হয় অর্থাৎ দুটি ইঙ্গিত এই ব্যথা হতে পারে। একই। ডিম্বাশয়ে হওয়া এই সিস্টকে চকোলেট। | মেনস্ট্রয়াল সাইকেলের মধ্যে যদি। ভাবে অতিরিক্ত ব্লিডিং এবং অহেতুক সিস্ট নামেও অনেকে চেনেন। মূলত । ব্লিডিং হয় তখনই আঁচ করে নেওয়া রক্তপাত কপালে ভাঁজ ফেলতে পারে ছোট থলের মতো ফুইড ও সেমি। যায় যে কোথাও সমস্যা রয়েছে। যেকোনো অভিজ্ঞ চিকিৎসকেরই।। সলিড মেটিরিয়ালে ঠাসা এই সিস্টে এছাড়া অসহ্য যন্ত্রণাতো রয়েছেই।
আচমকা পেট ব্যথা মাঝে মধ্যে এনডোমেট্রিয়াল টিস্যুও থাকে। ফলে অনেকে তলপেটে যন্ত্রণার পাশাপাশি বিক্ষিপ্ত ব্লিডিং, অনিয়মিত মেনস্ট্রয়েশন। চিকিৎসার পরিভাষায় একে কমপ্লেক্স | গাঢ় ভ্যাজাইনাল ডিসচার্জের । হয়তো বা জানান দিচ্ছে – শিয়রে ওভারিয়ান সিস্ট বলে। চকোলেট সিস্ট অভিযোগও করেন। ব্যথা বেড়ে সমন। হানা দিতে পারে দস্যু।
সাধারণত ডিম্বাশয়ের কার্যক্ষমতাকে গেলে প্রদাহ দেখা দেয়। এমনকি এনডোমেট্রিওসিস। কী এই
হ্রাস করে। যা ইনফার্টিলিটি ডেকে মল-মূত্র ত্যাগ ও ঝুঁকে কাজ করতেও এনডোমেট্রিওসিস? জরায়ুর লাইনিং আনে।।
সমস্যা হয়। স্বাভাবিক দৈনন্দিন টিস্যু অনেকে সময় পেলভিক অর্গানে। আমরা জানি বন্ধ্যাত্বের অভিশাপের কাজকর্মে প্রচুর বিপত্তি আসে। জমতে শুরু করলে তাকে।
চাইতে করুণ পরিণতি আর কিছুই হতে এনডোমেট্রিয়সিস থেকে সৃষ্ট এই সিস্ট এনডোমেট্রিওসিস বলে। এর থেকে। পারে না। এর সঙ্গে যদি ক্যান্সারের ক্রমে ওভারির মূল কাজ অর্থাৎ ক্রনিক ব্যথা হতে পারে। এছাড়া ভ্রুকুটি তাড়া করে তখন জীবন সংশয়ও। ওভুলেশনকে বিঘ্নিত করে এবং মেনস্ট্রয়েশনের ঠিক আগে খুব ব্যথা হতে পারে। তাই একেবারে অবহেলা। বন্ধ্যাত্ব ডেকে আনে। তাই কোনো বেড়ে যায়।
করবেন না। কোনো রকম ঝুঁকি না। ধরনের অস্বাভাবিক ভ্যাজাইনাল। বন্ধ্যাত্বের পিছনে এনডোমেট্রিওসিস। নিয়ে দ্রুত আপনার স্ত্রী-রোগ | ডিসচার্জ বা রক্তপাত হতে থাকলে বড় কারণ। পরিসংখ্যান বলছে প্রায়। | বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। আর। কালবিলম্ব করবেন না।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*