বাহুজোরে বাঁধি কারে..

সাজারি, মূলত অঙ্গে
অপারেশনের কথা শুনলেই যা আঁতকে ওঠেন সম্ভবত দেরকে আসক্ত করতেই চিকিৎসা। বিজ্ঞান এলে পর এক টান করে চলেছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি আর আধুনিক সার্জারির পদ্ধতি। মলে সার্জারি নিয়েও সেই। জটিলতা তৈটি গেছে। নেই অহেতুক আতঙ্ক | এসে গেছে ল্যাপারোস্কপিক সার্জারি। এই পদ্ধতি বিভিন্ন জটিল। অপারেশনকে করেছে কলবত তরল। আর বন্ধ্যাত্ব মোকাবিলায়, বিভিন্ন টি কাটাতে যে সকল সার্জীর্ণ পঞ্চান্ন হয় এও হয়েহে লাপারোয়োস্কোপর খুলা অনায়াসে। আশার ধরুশ যু যদি। দেওয়ার মত অপারেশন (হিস্টেরেক্টমি) এই পদ্ধতিতে হয়ে গেছে বেশ সহজ। মেকি। সঙ্গে শাড়ি সেরে ওয়া।
মূলত পেটির যেখানে সার্জার্নি হবে সেখানকার কাছাকাছি একটি ফুটা করে অত্যাধুনিক ক্যামেরা দেহের ভিতরে প্রবেশ
রান হয়। তার সঙ্গে আরও দু-তিনটি ফুটো করে টিউবের। মাকে নিয়ে অপারেশন সার হয়। ক্যামেরায় লক্ষ্য বস্তুর সঠিক এবং বড় ছবি ধরা যায়, সেই প্রতিচ্ছবি হামাসের কৃষ্ণতে সাহায্য। করে দেহের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের অবস্থানগত পরিস্থিতি। এভাবে পেট পুৱা না কেটে ক্যামেরার মাধ্যমে সুশীষ্ট অঙ্গকে ৪ থেকে ৪০ গুণ অফ করে দেখে অনায়াসেই সেরে ফেলা যায় সার্জারি।
শুধু চিকিৎসার বা চিকিৎসকের সুবিধা নয়, ল্যাপারোমেপিক সারির ফলে রোগীরাও অনেক সুবিধা না। প্রথমত বক্তন দিন হাসপাতালে কাটাতে হয়। বাড়ি ফিরে বড়জোর দু’সপ্তাহে সম্পূর্ণ আরোগ্য লণ্ড সঞ্জণ। পুরোনো ওপেন সালাগ্নি পস্থায় যা ছিল অসম্ভব। এঘড়া ওপেন সারিতে ব্যাথা, বমি, অ্যাসিডিটি, কোষ্ঠাঠিন্ত ছিল। রেস্কোপিক সার্জারির ক্ষেত্রে সেই সব সম্ভাবনা থাকে না। সব চাইতে বড় সুবিধা হচ্ছে সার্জারি হচ্ছে কিন্তরাকের অপচয় হচ্ছে না। হে উসক করে সাজারিকালে আগে প্রায়শই ইনফেকশনের ঘটনা ঘটত এখন আর সেই সাবনা নেই বললেই চলে। তার সঙ্গে এই সারিতে লেয়ার, হানোদিক কালিপে, ভায়াথামি সিগার্স প্রযুণ্ডির সংযোগের ফলে সজার্নি হয়েছে জটিলত্তাহীন, প্রায় ব্যথামুক্ত। আর যেহেতু ভালো ঝামেলায় উচ্চ প্রযুক্তিতে ভালো মানের ছবি দেহের বাইরে থেকে দেখা যায়, কোন মা বা গুহাটি খাট ক্রটিএ অভিয় শল্য চিকিৎসকের চোখ এড্রা না। একবারেই সব ক্ষতির মেরামতিও সম্ভব। এর সঙ্গেও যুক্ত হয়েছে কসমেটিক নিক। আজকের নারী রূপ সচেতন, গুনে সায়রিতে যে ধরনের স্কার-নার্ক বা কাগ হয় এতে হয় না বললেই চলে। নিখুঁত। দেহবল্লরী নিলীগই থাকে। সৌন্দগিত এই সুবিধাকে অনেকেই অবহেলা করতে পারেন না।
বন্ধ্যার চিকিৎসায় ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি নতুন দিশান্ত উন্মাচন করেছে। ফ্যালোপিয়ান টিউবে বাধাক্তি ঘটানাে অন্য কটি মুক্তির পাশাপাশি প্রভাৱি বিভিন্ন সমস্যা মেটাতেও জনাৰ নেই। অত্যধিক ও অনিয়মিত মেনস্ট্রয়াল সাইকেল, তলপেটের ভয়ানক ব্যথা, মেনরাল সাইকেল চলাকালে ব্যাঙ্ক, ওভারিতে টিউমার, জরায়ুতে টিউমার, ফাইব্রয়েড, একসপিক প্রেগনেন্সি সারাতে এর ভূড়ি মেলা ভার।
ল্যাপাব্রাস্কোপির অনেক সুবিধা থাকলেও একটি জিনিস মেনে নিতে হবে যে এই সালরি সবার জানা নয়। যাদের আগে
জড়িয়ে যাওয়ার সহকনা থাকে। তখন এই পদ্ধতিতে চার্জারি।
লা দাশ কুকির। না করাই ভালো। আবার যারা অত্যন্ত মােটা (১২৫ কিলােগ্রাম বা তারও বেশি ওজন) তাদের ক্ষেত্রে দেহের চর্বির দেওয়াল ঠেলে যন্ত্রপাতি প্রবেশ করানাে খুবই সমর। -এই সব সমস্যার জন্য অনেকে বিকল্প পথ হিসাবে। হিসেরোস্কোপি করেন। কিন্তু সেখানেও যদি ক্ষরণ এবং মেনকাল সইকেল চলতে থাকে অপাত্রেশন করা যায় না। এখানে বলে রাখা ভালাে যে এই ধরনের হাবুনিক সাজারি সত্যিই ভালো এবং তা সব সময়েই অভিজ্ঞ এবং দক্ষ হতেই হওয়া উচিত। নইলে অপটু হাতে সানির সমস্যা হওয়া কোন আঘাত আদুরীণ রক্তপাত শুরু করলেপ্রাণ সংশয় দেখা নিতে পান। আনা জানাজ বেগান হয়ে প্রশ্ন জায়। আছে সেখানে সতর্কতা অবলম্বন করা অবশ্য কর্তব্য। তাই সারি আগে সব দিক বিচার করে নেওয়াই শ্রেয়।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*